শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব প্রবন্ধের ১৫০টি জ্ঞানমূলক প্রশ্ন-উত্তর
শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব মোতাহের হোসেন চৌধুরীর
১. মানুষের জীবনকে কীসের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে?
উত্তর: দোতলা।
২. জীবসত্তা কীসের নিচের তলা?
উত্তর: ঘরের।
৩. মানবসত্তা বা মনুষ্যত্ব কীসের ওপরের তলা?
উত্তর: ঘরের।
৪. জীবসত্তা থেকে মানবসত্তার ঘরে উঠবার মই কী?
উত্তর: শিক্ষা।
৫. শিক্ষাই আমাদের কীসের ঘরে নিয়ে যেতে পারে?
উত্তর: মানবসত্তার।
৬. শিক্ষার অন্যতম কাজ কী করে তোলা?
উত্তর: মানবিক।
৭. শিক্ষার আসল কাজ কীসের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া?
উত্তর: মনুষ্যত্বলোকের।
৮. শিক্ষার প্রয়োজনের দিকটি কী পূরণ করে?
উত্তর: চাহিদা।
৯. শিক্ষার শ্রেষ্ঠ দিক কোনটি?
উত্তর: অপ্রয়োজনীয় দিক
১০. অপ্রয়োজনের দিক কী শেখায়?
উত্তর: উপভোগ।
১১. মনের মালিক হয়ে কীসের রস আস্বাদন করা যায়?
উত্তর: কল্পনা।
১২. শিক্ষার এ দিকটা বড় হয় না কেন?
উত্তর: ভুল।
১৩. নিচের তলায় কীসের কারণে বিশৃঙ্খলা হয়?
উত্তর: জৈবিক।
১৪. অর্থচিন্তা থেকে মুক্তি না পেলে শিক্ষা কী ফলাতে পারবে না?
উত্তর: সোনা।
১৫. বেশিরভাগ লোকই কোথায় থেকে যাবে?
উত্তর: তিমিরে।
১৬. অন্নচিন্তার নিগড় থেকে মুক্তি দেওয়ার চেষ্টা কেমন?
উত্তর: অভিনন্দনযোগ্য।
১৭. কারারুদ্ধ আহারতৃপ্ত মানুষের মূল্য কতটুকু?
উত্তর: কম।
১৮. প্রচুর অন্নবস্ত্র পেলে কারাগারকে স্বর্গতুল্য মনে করে কে?
উত্তর: মানুষ।
১৯. বাইরের আলো-হাওয়ার স্বাদ পাওয়া মানুষ কারাগারকে কী মনে করবে?
উত্তর: কারাগার।
২০. অন্নবস্ত্রের প্রাচুর্যের চেয়ে কী বড়?
উত্তর: মুক্তি।
২১. মানুষের মনুষ্যত্বের পরিচয় কী?
উত্তর: বোধ।
২২. যেখানে মুক্তি নেই, সেখানে কী নেই?
উত্তর: স্বাধীনতা।
২৩. অন্নবস্ত্রের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করতে হবে কীসের দিকে লক্ষ রেখে?
উত্তর: মুক্তির।
২৪. আত্মার অমৃত উপলব্ধি করা যায় না কী না থাকলে?
উত্তর: তৃপ্তি।
২৫. একটা বড় লক্ষ্যে দৃষ্টি রেখেই কীসের সমাধান করা ভালো?
উত্তর: অন্নবস্ত্রের।
২৬. মুক্তির জন্য কয়টি উপায় অবলম্বন করতে হবে?
উত্তর: দুটি।
২৭. একটি উপায় কীসের চিন্তা থেকে মুক্তি দেওয়ার চেষ্টা?
উত্তর: অন্নবস্ত্রের।
২৮. অন্যটি কীসের দ্বারা মনুষ্যত্বের স্বাদ পাওয়ানোর সাধনা?
উত্তর: শিক্ষাদীক্ষার।
২৯. উভয়বিধ চেষ্টার ফলে কীসের উন্নয়ন সম্ভব?
উত্তর: মানবজীবনের।
৩০. শুধু অন্নবস্ত্রের সমস্যাকে বড় করলে কী পাওয়া যাবে না?
উত্তর: সুফল।
৩১. শুধু শিক্ষার ওপর নির্ভর করলে কীসের দরকার?
উত্তর: সুদীর্ঘ।
৩২. মনুষ্যত্বের স্বাদ না পেলে কীসের চিন্তা থেকে মুক্তি পেয়েও মানুষ পড়ে থাকতে পারে?
উত্তর: অন্নবস্ত্রের।
৩৩. শিক্ষাদীক্ষার মারফতে মনুষ্যত্বের স্বাদ পেলেও কীসে সাধনা ব্যর্থ হওয়া অসম্ভব নয়?
উত্তর: দুশ্চিন্তায়।
৩৪. কোনো ভারী জিনিসকে ওপরে তুলতে হলে নিচ থেকে কী করতে হয়?
উত্তর: ঠেলতে।
৩৫. ওপর থেকে কী করতে হয়?
উত্তর: টানতে।
৩৬. মানব উন্নয়নের ব্যাপারে শিক্ষা কী?
উত্তর: টানা।
৩৭. সুশৃঙ্খল সমাজব্যবস্থা কী?
উত্তর: ঠেলা।
৩৮. শুধু নিচের ঠেলায় কী হয় না?
উত্তর: বেশিদূর।
৩৯. শিক্ষাদীক্ষার ফলে মানুষ কী উপলব্ধি করতে পারে?
উত্তর: সত্য।
৪০. লোভে কী হয়?
উত্তর: পাপ।
৪১. পাপের ফলে কী হয়?
উত্তর: মৃত্যু।
৪২. লোভের ফলে মানুষের কী মৃত্যু ঘটে?
উত্তর: আত্মিক।
৪৩. অনুভ‚তির জগতে মানুষ কী হয়ে পড়ে?
উত্তর: ফতুর।
৪৪. শিক্ষা মানুষকে কীসের ফাঁদে ধরা দিতে ভয় দেখায়?
উত্তর: লোভের।
৪৫. ছোট জিনিসের মোহে বড় জিনিস হারাতে যে দুঃখ পায় না, সে কী নয়?
উত্তর: শিক্ষিত।
৪৬. শিক্ষার আসল কাজ জ্ঞান পরিবেশন নয়, কী সৃষ্টি?
উত্তর: মূল্যবোধ।
৪৭. জ্ঞান পরিবেশন কীসের উপায় হিসেবে আসে?
উত্তর: মূল্যবোধ।
৪৮. যেখানে মূল্যবোধের মূল্য পাওয়া হয় না, সেখানে কী নেই?
উত্তর: শিক্ষা।
৪৯. শিক্ষার মারফতে কী লাভ করা যায়?
উত্তর: মনুষ্যত্ব।
৫০. অন্নবস্ত্রের সুব্যবস্থাও কেমন?
উত্তর: প্রয়োজনীয়।
৫১. জীবনের উন্নয়নে কীসে বিলম্ব ঘটবে?
উত্তর: অনেক।
৫২. মনুষ্যত্বের তাগিদে মানুষকে উন্নত করার চেষ্টা কেমন?
উত্তর: ভালো।
৫৩. প্রাণিত্বের বাঁধন থেকে মুক্তি না পেলে মনুষ্যত্বের আহŸান মানুষের মর্মে পৌঁছতে কী হয়?
উত্তর: দেরি।
৫৪. পায়ের কাঁটার দিকে বারবার নজর দিলে কী উপভোগ করা যায় না?
উত্তর: হাঁটার।
৫৫. অন্নবস্ত্রের চিন্তায় বিব্রত হতে হলে কীসের আনন্দ উপভোগ করা কঠিন?
উত্তর: মুক্তির।
৫৬. দু দিক থেকে কী চলা দরকার?
উত্তর: কাজ।
৫৭. একদিকে কীসের চিন্তার বেড়ি উন্মোচন?
উত্তর: অন্নবস্ত্রের।
৫৮. অপরদিকে কীসের আহŸান?
উত্তর: মনুষ্যত্বের।
৫৯. বেড়িমুক্ত হয়েও মানুষ কীসের তাগিদ অনুভব করবে না?
উত্তর: ওপরে।
৬০. পিঞ্জরাবদ্ধ পাখির মতো কীসের আকাক্সক্ষায় পাখা ঝাপটাবে?
উত্তর: উড়বার।
৬১. মোতাহের হোসেন চৌধুরী কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: কুমিলায়।
৬২. তাঁর পৈতৃক নিবাস কোন জেলায়?
উত্তর: নোয়াখালী।
৬৩. তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কত সালে এমএ পাশ করেন?
উত্তর: ১৯৪৩।
৬৪. কর্মজীবনে তিনি কীসের অধ্যাপক ছিলেন?
উত্তর: বাংলা।
৬৫. তিনি কেমন ব্যক্তি হিসেবে খ্যাত ছিলেন?
উত্তর: সংস্কৃতিবান।
৬৬. ঢাকা থেকে প্রকাশিত কোন পত্রিকার সঙ্গে তিনি যুক্ত ছিলেন?
উত্তর: শিখা।
৬৭. তাঁর লেখায় কীসের স্বচ্ছন্দ প্রকাশ ঘটেছে?
উত্তর: মননশীলতা।
৬৮. তাঁর গদ্যে কার প্রভাব লক্ষণীয়?
উত্তর: প্রমথ।
৬৯. মূলত তিনি কী ছিলেন?
উত্তর: গদ্যকার।
৭০. তাঁর প্রবন্ধগ্রন্থের নাম কী?
উত্তর: সংস্কৃতি।
৭১. তাঁর মৃত্যুর পর কোন গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়?
উত্তর: সংস্কৃতি।
৭২. 'সভ্যতা' তাঁর কোন ধরনের গ্রন্থ?
উত্তর: অনুবাদ।
৭৩. 'সুখ' তাঁর কোন ধরনের গ্রন্থ?
উত্তর: অনুবাদ।
৭৪. কত সালে তিনি পরলোকগমন করেন?
উত্তর: ১৯৫৬।
৭৫. মানুষ কীসের অধিকারী?
উত্তর: জীবসত্তা।
৭৬. প্রকৃত শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে কী অর্জন করা যায়?
উত্তর: মনুষ্যত্ব।
৭৭. জীবসত্তাকে টিকিয়ে রাখতে কে ভ‚মিকা রাখে?
উত্তর: শিক্ষা।
৭৮. প্রকৃত শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে জীবন-যাপন কেমন হয়?
উত্তর: সহজ।
৭৯. শিক্ষার প্রধান উদ্দেশ্য কী অর্জন?
উত্তর: মনুষ্যত্ব।
৮০. অপ্রয়োজনের দিক কী জাগিয়ে তোলে?
উত্তর: মানবিক।
৮১. অপ্রয়োজনীয় শিক্ষা মানুষকে কেমন করে?
উত্তর: সৃষ্টিশীল।
৮২. ভুল শিক্ষা কীসের কারণ?
উত্তর: বিশৃঙ্খলা।
৮৩. মানুষের অন্তরে কোন ধ্বনি উত্থিত হচ্ছে?
উত্তর: চাই।
৮৪. অর্থ উপার্জনের প্রবল আগ্রহকে কী বলা হয়েছে?
উত্তর: মোহ।
৮৫. অর্থ উপার্জনই জীবনের একমাত্র লক্ষ্য নয়, এটিকে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: অর্থসাধনা।
৮৬. অর্থ উপার্জনের প্রবল লোভ থাকলে শিক্ষা কী ফলাতে পারবে না?
উত্তর: সোনা।
৮৭. শিক্ষার সুফল কেমন হবে?
উত্তর: ব্যক্তিগত।
৮৮. রাষ্ট্রের কীসের মাধ্যমে জৈবিক চাহিদা পূরণ হয়?
উত্তর: ব্যবস্থাপনা।
৮৯. কারাগারের আহারের নিশ্চয়তায় সন্তুষ্ট থাকা কীসের মূল্য?
উত্তর: মানুষের।
৯০. খাঁচায় বন্দি হবে না কে?
উত্তর: পক্ষী।
৯১. চিন্তা, বুদ্ধি ও আÍপ্রকাশের স্বাধীনতা না থাকলে কী থাকে না?
উত্তর: মুক্তি।
৯২. ক্ষুৎপিপাসায় কাতর মানুষটিকে কেমন রাখা দরকার?
উত্তর: তৃপ্ত।
৯৩. শিক্ষার দ্বারাই কীসের উন্নয়ন সম্ভব?
উত্তর: জীবনের।
৯৪. শুধু সমাজ ব্যবস্থার সুশৃঙ্খলতার দ্বারা তা কী নয়?
উত্তর: সম্ভব।
৯৫. লোভের ফলে যে মানুষের কী মৃত্যু ঘটে?
উত্তর: আত্মিক।
৯৬. ছোট জিনিসের মোহে বড় জিনিস হারাতে যে দুঃখ বোধ করে না, সে কী নয়?
উত্তর: শিক্ষিত।
৯৭. লেফাফাদুরস্তি আর শিক্ষা কী কথা নয়?
উত্তর: এক।
৯৮. জ্ঞান পরিবেশন মূল্যবোধ সৃষ্টির কী হিসেবে আসে?
উত্তর: উপায়।
৯৯. যেখানে মূল্যবোধের মূল্য পাওয়া হয় না, সেখানে কী নেই?
উত্তর: শিক্ষা।
১০০. অন্নবস্ত্রের সুব্যবস্থা প্রয়োজনীয় না হলে জীবনের উন্নয়নে কী ঘটবে?
উত্তর: বিলম্ব।
১০১. প্রাণিত্বের বাঁধন থেকে মুক্তি না পেলে মনুষ্যত্বের আহŸান মানুষের মর্মে পৌঁছতে কী হয়?
উত্তর: দেরি।
১০২. পায়ের কাঁটার দিকে বারবার নজর দিলে কী উপভোগ করা যায় না?
উত্তর: হাঁটার।
১০৩. অন্নবস্ত্রের চিন্তায় হামেশা বিব্রত হতে হলে কীসের আনন্দ উপভোগ করা কঠিন?
উত্তর: মুক্তির।
১০৪. মানুষের জীবনে দুটি সত্তা কী কী?
উত্তর: জীবসত্তা।
১০৫. মানবসত্তাকে কীও বলা হয়?
উত্তর: মনুষ্যত্ব।
১০৬. শিক্ষা কীসের অন্যতম কাজ?
উত্তর: মানবিক।
১০৭. মানুষ কীসের মালিক হয়ে রস আস্বাদন করতে পারে?
উত্তর: মনের।
১০৮. শিক্ষার অপ্রয়োজনীয় দিক কেন বড় হয়ে ওঠে না?
উত্তর: ভুল।
১০৯. জীবসত্তার ঘর কেমন হয়ে আছে?
উত্তর: বিশৃঙ্খল।
১১০. মানুষ কীসের নিগড়ে বন্দি?
উত্তর: অর্থ।
১১১. অর্থের প্রতি প্রবল কী থাকলে শিক্ষা সোনা ফলাতে পারবে না?
উত্তর: মোহ।
১১২. কিছু মানুষ কী উপলব্ধি করতে পারবে?
উত্তর: উদ্দেশ্য।
১১৩. কারা কারাগারকে স্বর্গতুল্য মনে করে?
উত্তর: কারারুদ্ধ।
১১৪. আকাশ-বাতাসের ডাকে কে আকুল?
উত্তর: পক্ষী।
১১৫. মানুষের অন্নবস্ত্রের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করতে হবে কোন দিকে?
উত্তর: মুক্তির।
১১৬. ক্ষুৎপিপাসার তৃপ্তির প্রয়োজন কেন?
উত্তর: অমৃত।
১১৭. অন্নবস্ত্রের চিন্তা থেকে মানুষকে মুক্তি দেওয়ার চেষ্টা একটি কী?
উত্তর: উপায়।
১১৮. শিক্ষাদীক্ষার দ্বারা কীসের স্বাদ পাওয়ানোর সাধনা?
উত্তর: মনুষ্যত্বের।
১১৯. উভয়বিধ চেষ্টার ফলে কীসের উন্নয়ন সম্ভব?
উত্তর: জীবন।
১২০. শুধু অন্নবস্ত্রের সমস্যাকে বড় করলে কী পূরণ হবে?
উত্তর: চাহিদা।
১২১. ভারী জিনিসকে ওপরে তুলতে হলে তাকে কোথা থেকে ঠেলতে হয়?
উত্তর: নিচে।
১২২. ভারী জিনিসকে ওপরে তুলতে হলে তাকে কোথা থেকে টানতে হয়?
উত্তর: ওপর।
১২৩. মানব উন্নয়নের ব্যাপারে শিক্ষা কীসের মতো?
উত্তর: টানা।
১২৪. সুশৃঙ্খল সমাজব্যবস্থা কীসের মতো?
উত্তর: ঠেলা।
১২৫. অনেকে মিলে খুব জোরে ওপরের থেকে টানলে নিচের ঠেলা ছাড়াও কী করা যায়?
উত্তর: ওঠানো।
১২৬. লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু-কথাটি কী নয়?
উত্তর: বুলি।
১২৭. লোভের ফলে মানুষের কী মৃত্যু ঘটে?
উত্তর: আত্মিক।
১২৮. শিক্ষার আসল কাজ জ্ঞান পরিবেশন নয়, কী সৃষ্টি?
উত্তর: মূল্যবোধ।
১২৯. জ্ঞান পরিবেশন কীসের উপায় হিসেবে আসে?
উত্তর: মূল্যবোধ।
১৩০. শিক্ষা তার বাইরের ব্যাপার, অন্তরের ব্যাপার হয়ে ওঠেনি, এটি কী নয়?
উত্তর: শিক্ষিত।
১৩১. শিক্ষার মারফতে কী লাভ করা যায়?
উত্তর: মনুষ্যত্ব।
১৩২. অন্নবস্ত্রের সুব্যবস্থা প্রয়োজনীয় না হলে জীবনের উন্নয়নে কী ঘটবে?
উত্তর: বিলম্ব।
১৩৩. প্রাণিত্বের বাঁধন থেকে মুক্তি না পেলে মনুষ্যত্বের আহŸান মানুষের মর্মে পৌঁছতে কী হয়?
উত্তর: দেরি।
১৩৪. পায়ের কাঁটার দিকে বারবার নজর দিলে কী উপভোগ করা যায় না?
উত্তর: হাঁটার।
১৩৫. অন্নবস্ত্রের চিন্তায় হামেশা বিব্রত হতে হলে মুক্তির আনন্দ উপভোগ করা কী?
উত্তর: কঠিন।
১৩৬. একদিকে অন্নবস্ত্রের চিন্তার কী উন্মোচন?
উত্তর: বেড়ি।
১৩৭. অপর দিকে কীসের আহŸান?
উত্তর: মনুষ্যত্বের।
১৩৮. বেড়িমুক্ত হয়েও মানুষ কীসের তাগিদ অনুভব করবে না?
উত্তর: ওপরে।
১৩৯. পিঞ্জরাবদ্ধ পাখির মতো কীসের আকাক্সক্ষায় পাখা ঝাপটাবে?
উত্তর: উড়বার।
১৪০. মানুষ কীসের আকাক্সক্ষায় পাখা ঝাপটাবে কিন্তু উড়তে পারবে না?
উত্তর: উড়বার।
১৪১. মোতাহের হোসেন চৌধুরী কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: ১৯০৩।
১৪২. তাঁর পৈতৃক নিবাস কোন গ্রামে?
উত্তর: কাঞ্চনপুর।
১৪৩. তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কোন বিষয়ে এমএ পাশ করেন?
উত্তর: বাংলায়।
১৪৪. তিনি একজন কেমন রুচিস¤পন্ন ব্যক্তি হিসেবে খ্যাত ছিলেন?
উত্তর: মার্জিত।
১৪৫. তাঁর লেখায় চিন্তার কেমন প্রকাশ ঘটেছে?
উত্তর: স্বচ্ছন্দ।
১৪৬. তাঁর প্রবন্ধগ্রন্থ ‘সংস্কৃতি কথা’ বাংলা সাহিত্যের কোন ধারায় একটি উলেখযোগ্য সংযোজন?
উত্তর: মননশীল।
১৪৭. তাঁর মৃত্যুর পর কোন গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়?
উত্তর: সংস্কৃতি।
১৪৮. দসভ্যতা' তাঁর কোন ধরনের গ্রন্থ?
উত্তর: অনুবাদ।
১৪৯. দসুখ' তাঁর কোন ধরনের গ্রন্থ?
উত্তর: অনুবাদ।
১৫০. কত সালের ১৮ই সেপ্টেম্বর তিনি পরলোকগমন করেন?
উত্তর: ১৯৫৬।
উত্তর: দোতলা।
২. জীবসত্তা কীসের নিচের তলা?
উত্তর: ঘরের।
৩. মানবসত্তা বা মনুষ্যত্ব কীসের ওপরের তলা?
উত্তর: ঘরের।
৪. জীবসত্তা থেকে মানবসত্তার ঘরে উঠবার মই কী?
উত্তর: শিক্ষা।
৫. শিক্ষাই আমাদের কীসের ঘরে নিয়ে যেতে পারে?
উত্তর: মানবসত্তার।
৬. শিক্ষার অন্যতম কাজ কী করে তোলা?
উত্তর: মানবিক।
৭. শিক্ষার আসল কাজ কীসের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া?
উত্তর: মনুষ্যত্বলোকের।
৮. শিক্ষার প্রয়োজনের দিকটি কী পূরণ করে?
উত্তর: চাহিদা।
৯. শিক্ষার শ্রেষ্ঠ দিক কোনটি?
উত্তর: অপ্রয়োজনীয় দিক
১০. অপ্রয়োজনের দিক কী শেখায়?
উত্তর: উপভোগ।
১১. মনের মালিক হয়ে কীসের রস আস্বাদন করা যায়?
উত্তর: কল্পনা।
১২. শিক্ষার এ দিকটা বড় হয় না কেন?
উত্তর: ভুল।
১৩. নিচের তলায় কীসের কারণে বিশৃঙ্খলা হয়?
উত্তর: জৈবিক।
১৪. অর্থচিন্তা থেকে মুক্তি না পেলে শিক্ষা কী ফলাতে পারবে না?
উত্তর: সোনা।
১৫. বেশিরভাগ লোকই কোথায় থেকে যাবে?
উত্তর: তিমিরে।
১৬. অন্নচিন্তার নিগড় থেকে মুক্তি দেওয়ার চেষ্টা কেমন?
উত্তর: অভিনন্দনযোগ্য।
১৭. কারারুদ্ধ আহারতৃপ্ত মানুষের মূল্য কতটুকু?
উত্তর: কম।
১৮. প্রচুর অন্নবস্ত্র পেলে কারাগারকে স্বর্গতুল্য মনে করে কে?
উত্তর: মানুষ।
১৯. বাইরের আলো-হাওয়ার স্বাদ পাওয়া মানুষ কারাগারকে কী মনে করবে?
উত্তর: কারাগার।
২০. অন্নবস্ত্রের প্রাচুর্যের চেয়ে কী বড়?
উত্তর: মুক্তি।
২১. মানুষের মনুষ্যত্বের পরিচয় কী?
উত্তর: বোধ।
২২. যেখানে মুক্তি নেই, সেখানে কী নেই?
উত্তর: স্বাধীনতা।
২৩. অন্নবস্ত্রের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করতে হবে কীসের দিকে লক্ষ রেখে?
উত্তর: মুক্তির।
২৪. আত্মার অমৃত উপলব্ধি করা যায় না কী না থাকলে?
উত্তর: তৃপ্তি।
২৫. একটা বড় লক্ষ্যে দৃষ্টি রেখেই কীসের সমাধান করা ভালো?
উত্তর: অন্নবস্ত্রের।
২৬. মুক্তির জন্য কয়টি উপায় অবলম্বন করতে হবে?
উত্তর: দুটি।
২৭. একটি উপায় কীসের চিন্তা থেকে মুক্তি দেওয়ার চেষ্টা?
উত্তর: অন্নবস্ত্রের।
২৮. অন্যটি কীসের দ্বারা মনুষ্যত্বের স্বাদ পাওয়ানোর সাধনা?
উত্তর: শিক্ষাদীক্ষার।
২৯. উভয়বিধ চেষ্টার ফলে কীসের উন্নয়ন সম্ভব?
উত্তর: মানবজীবনের।
৩০. শুধু অন্নবস্ত্রের সমস্যাকে বড় করলে কী পাওয়া যাবে না?
উত্তর: সুফল।
৩১. শুধু শিক্ষার ওপর নির্ভর করলে কীসের দরকার?
উত্তর: সুদীর্ঘ।
৩২. মনুষ্যত্বের স্বাদ না পেলে কীসের চিন্তা থেকে মুক্তি পেয়েও মানুষ পড়ে থাকতে পারে?
উত্তর: অন্নবস্ত্রের।
৩৩. শিক্ষাদীক্ষার মারফতে মনুষ্যত্বের স্বাদ পেলেও কীসে সাধনা ব্যর্থ হওয়া অসম্ভব নয়?
উত্তর: দুশ্চিন্তায়।
৩৪. কোনো ভারী জিনিসকে ওপরে তুলতে হলে নিচ থেকে কী করতে হয়?
উত্তর: ঠেলতে।
৩৫. ওপর থেকে কী করতে হয়?
উত্তর: টানতে।
৩৬. মানব উন্নয়নের ব্যাপারে শিক্ষা কী?
উত্তর: টানা।
৩৭. সুশৃঙ্খল সমাজব্যবস্থা কী?
উত্তর: ঠেলা।
৩৮. শুধু নিচের ঠেলায় কী হয় না?
উত্তর: বেশিদূর।
৩৯. শিক্ষাদীক্ষার ফলে মানুষ কী উপলব্ধি করতে পারে?
উত্তর: সত্য।
৪০. লোভে কী হয়?
উত্তর: পাপ।
৪১. পাপের ফলে কী হয়?
উত্তর: মৃত্যু।
৪২. লোভের ফলে মানুষের কী মৃত্যু ঘটে?
উত্তর: আত্মিক।
৪৩. অনুভ‚তির জগতে মানুষ কী হয়ে পড়ে?
উত্তর: ফতুর।
৪৪. শিক্ষা মানুষকে কীসের ফাঁদে ধরা দিতে ভয় দেখায়?
উত্তর: লোভের।
৪৫. ছোট জিনিসের মোহে বড় জিনিস হারাতে যে দুঃখ পায় না, সে কী নয়?
উত্তর: শিক্ষিত।
৪৬. শিক্ষার আসল কাজ জ্ঞান পরিবেশন নয়, কী সৃষ্টি?
উত্তর: মূল্যবোধ।
৪৭. জ্ঞান পরিবেশন কীসের উপায় হিসেবে আসে?
উত্তর: মূল্যবোধ।
৪৮. যেখানে মূল্যবোধের মূল্য পাওয়া হয় না, সেখানে কী নেই?
উত্তর: শিক্ষা।
৪৯. শিক্ষার মারফতে কী লাভ করা যায়?
উত্তর: মনুষ্যত্ব।
৫০. অন্নবস্ত্রের সুব্যবস্থাও কেমন?
উত্তর: প্রয়োজনীয়।
৫১. জীবনের উন্নয়নে কীসে বিলম্ব ঘটবে?
উত্তর: অনেক।
৫২. মনুষ্যত্বের তাগিদে মানুষকে উন্নত করার চেষ্টা কেমন?
উত্তর: ভালো।
৫৩. প্রাণিত্বের বাঁধন থেকে মুক্তি না পেলে মনুষ্যত্বের আহŸান মানুষের মর্মে পৌঁছতে কী হয়?
উত্তর: দেরি।
৫৪. পায়ের কাঁটার দিকে বারবার নজর দিলে কী উপভোগ করা যায় না?
উত্তর: হাঁটার।
৫৫. অন্নবস্ত্রের চিন্তায় বিব্রত হতে হলে কীসের আনন্দ উপভোগ করা কঠিন?
উত্তর: মুক্তির।
৫৬. দু দিক থেকে কী চলা দরকার?
উত্তর: কাজ।
৫৭. একদিকে কীসের চিন্তার বেড়ি উন্মোচন?
উত্তর: অন্নবস্ত্রের।
৫৮. অপরদিকে কীসের আহŸান?
উত্তর: মনুষ্যত্বের।
৫৯. বেড়িমুক্ত হয়েও মানুষ কীসের তাগিদ অনুভব করবে না?
উত্তর: ওপরে।
৬০. পিঞ্জরাবদ্ধ পাখির মতো কীসের আকাক্সক্ষায় পাখা ঝাপটাবে?
উত্তর: উড়বার।
৬১. মোতাহের হোসেন চৌধুরী কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: কুমিলায়।
৬২. তাঁর পৈতৃক নিবাস কোন জেলায়?
উত্তর: নোয়াখালী।
৬৩. তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কত সালে এমএ পাশ করেন?
উত্তর: ১৯৪৩।
৬৪. কর্মজীবনে তিনি কীসের অধ্যাপক ছিলেন?
উত্তর: বাংলা।
৬৫. তিনি কেমন ব্যক্তি হিসেবে খ্যাত ছিলেন?
উত্তর: সংস্কৃতিবান।
৬৬. ঢাকা থেকে প্রকাশিত কোন পত্রিকার সঙ্গে তিনি যুক্ত ছিলেন?
উত্তর: শিখা।
৬৭. তাঁর লেখায় কীসের স্বচ্ছন্দ প্রকাশ ঘটেছে?
উত্তর: মননশীলতা।
৬৮. তাঁর গদ্যে কার প্রভাব লক্ষণীয়?
উত্তর: প্রমথ।
৬৯. মূলত তিনি কী ছিলেন?
উত্তর: গদ্যকার।
৭০. তাঁর প্রবন্ধগ্রন্থের নাম কী?
উত্তর: সংস্কৃতি।
৭১. তাঁর মৃত্যুর পর কোন গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়?
উত্তর: সংস্কৃতি।
৭২. 'সভ্যতা' তাঁর কোন ধরনের গ্রন্থ?
উত্তর: অনুবাদ।
৭৩. 'সুখ' তাঁর কোন ধরনের গ্রন্থ?
উত্তর: অনুবাদ।
৭৪. কত সালে তিনি পরলোকগমন করেন?
উত্তর: ১৯৫৬।
৭৫. মানুষ কীসের অধিকারী?
উত্তর: জীবসত্তা।
৭৬. প্রকৃত শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে কী অর্জন করা যায়?
উত্তর: মনুষ্যত্ব।
৭৭. জীবসত্তাকে টিকিয়ে রাখতে কে ভ‚মিকা রাখে?
উত্তর: শিক্ষা।
৭৮. প্রকৃত শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে জীবন-যাপন কেমন হয়?
উত্তর: সহজ।
৭৯. শিক্ষার প্রধান উদ্দেশ্য কী অর্জন?
উত্তর: মনুষ্যত্ব।
৮০. অপ্রয়োজনের দিক কী জাগিয়ে তোলে?
উত্তর: মানবিক।
৮১. অপ্রয়োজনীয় শিক্ষা মানুষকে কেমন করে?
উত্তর: সৃষ্টিশীল।
৮২. ভুল শিক্ষা কীসের কারণ?
উত্তর: বিশৃঙ্খলা।
৮৩. মানুষের অন্তরে কোন ধ্বনি উত্থিত হচ্ছে?
উত্তর: চাই।
৮৪. অর্থ উপার্জনের প্রবল আগ্রহকে কী বলা হয়েছে?
উত্তর: মোহ।
৮৫. অর্থ উপার্জনই জীবনের একমাত্র লক্ষ্য নয়, এটিকে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: অর্থসাধনা।
৮৬. অর্থ উপার্জনের প্রবল লোভ থাকলে শিক্ষা কী ফলাতে পারবে না?
উত্তর: সোনা।
৮৭. শিক্ষার সুফল কেমন হবে?
উত্তর: ব্যক্তিগত।
৮৮. রাষ্ট্রের কীসের মাধ্যমে জৈবিক চাহিদা পূরণ হয়?
উত্তর: ব্যবস্থাপনা।
৮৯. কারাগারের আহারের নিশ্চয়তায় সন্তুষ্ট থাকা কীসের মূল্য?
উত্তর: মানুষের।
৯০. খাঁচায় বন্দি হবে না কে?
উত্তর: পক্ষী।
৯১. চিন্তা, বুদ্ধি ও আÍপ্রকাশের স্বাধীনতা না থাকলে কী থাকে না?
উত্তর: মুক্তি।
৯২. ক্ষুৎপিপাসায় কাতর মানুষটিকে কেমন রাখা দরকার?
উত্তর: তৃপ্ত।
৯৩. শিক্ষার দ্বারাই কীসের উন্নয়ন সম্ভব?
উত্তর: জীবনের।
৯৪. শুধু সমাজ ব্যবস্থার সুশৃঙ্খলতার দ্বারা তা কী নয়?
উত্তর: সম্ভব।
৯৫. লোভের ফলে যে মানুষের কী মৃত্যু ঘটে?
উত্তর: আত্মিক।
৯৬. ছোট জিনিসের মোহে বড় জিনিস হারাতে যে দুঃখ বোধ করে না, সে কী নয়?
উত্তর: শিক্ষিত।
৯৭. লেফাফাদুরস্তি আর শিক্ষা কী কথা নয়?
উত্তর: এক।
৯৮. জ্ঞান পরিবেশন মূল্যবোধ সৃষ্টির কী হিসেবে আসে?
উত্তর: উপায়।
৯৯. যেখানে মূল্যবোধের মূল্য পাওয়া হয় না, সেখানে কী নেই?
উত্তর: শিক্ষা।
১০০. অন্নবস্ত্রের সুব্যবস্থা প্রয়োজনীয় না হলে জীবনের উন্নয়নে কী ঘটবে?
উত্তর: বিলম্ব।
১০১. প্রাণিত্বের বাঁধন থেকে মুক্তি না পেলে মনুষ্যত্বের আহŸান মানুষের মর্মে পৌঁছতে কী হয়?
উত্তর: দেরি।
১০২. পায়ের কাঁটার দিকে বারবার নজর দিলে কী উপভোগ করা যায় না?
উত্তর: হাঁটার।
১০৩. অন্নবস্ত্রের চিন্তায় হামেশা বিব্রত হতে হলে কীসের আনন্দ উপভোগ করা কঠিন?
উত্তর: মুক্তির।
১০৪. মানুষের জীবনে দুটি সত্তা কী কী?
উত্তর: জীবসত্তা।
১০৫. মানবসত্তাকে কীও বলা হয়?
উত্তর: মনুষ্যত্ব।
১০৬. শিক্ষা কীসের অন্যতম কাজ?
উত্তর: মানবিক।
১০৭. মানুষ কীসের মালিক হয়ে রস আস্বাদন করতে পারে?
উত্তর: মনের।
১০৮. শিক্ষার অপ্রয়োজনীয় দিক কেন বড় হয়ে ওঠে না?
উত্তর: ভুল।
১০৯. জীবসত্তার ঘর কেমন হয়ে আছে?
উত্তর: বিশৃঙ্খল।
১১০. মানুষ কীসের নিগড়ে বন্দি?
উত্তর: অর্থ।
১১১. অর্থের প্রতি প্রবল কী থাকলে শিক্ষা সোনা ফলাতে পারবে না?
উত্তর: মোহ।
১১২. কিছু মানুষ কী উপলব্ধি করতে পারবে?
উত্তর: উদ্দেশ্য।
১১৩. কারা কারাগারকে স্বর্গতুল্য মনে করে?
উত্তর: কারারুদ্ধ।
১১৪. আকাশ-বাতাসের ডাকে কে আকুল?
উত্তর: পক্ষী।
১১৫. মানুষের অন্নবস্ত্রের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করতে হবে কোন দিকে?
উত্তর: মুক্তির।
১১৬. ক্ষুৎপিপাসার তৃপ্তির প্রয়োজন কেন?
উত্তর: অমৃত।
১১৭. অন্নবস্ত্রের চিন্তা থেকে মানুষকে মুক্তি দেওয়ার চেষ্টা একটি কী?
উত্তর: উপায়।
১১৮. শিক্ষাদীক্ষার দ্বারা কীসের স্বাদ পাওয়ানোর সাধনা?
উত্তর: মনুষ্যত্বের।
১১৯. উভয়বিধ চেষ্টার ফলে কীসের উন্নয়ন সম্ভব?
উত্তর: জীবন।
১২০. শুধু অন্নবস্ত্রের সমস্যাকে বড় করলে কী পূরণ হবে?
উত্তর: চাহিদা।
১২১. ভারী জিনিসকে ওপরে তুলতে হলে তাকে কোথা থেকে ঠেলতে হয়?
উত্তর: নিচে।
১২২. ভারী জিনিসকে ওপরে তুলতে হলে তাকে কোথা থেকে টানতে হয়?
উত্তর: ওপর।
১২৩. মানব উন্নয়নের ব্যাপারে শিক্ষা কীসের মতো?
উত্তর: টানা।
১২৪. সুশৃঙ্খল সমাজব্যবস্থা কীসের মতো?
উত্তর: ঠেলা।
১২৫. অনেকে মিলে খুব জোরে ওপরের থেকে টানলে নিচের ঠেলা ছাড়াও কী করা যায়?
উত্তর: ওঠানো।
১২৬. লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু-কথাটি কী নয়?
উত্তর: বুলি।
১২৭. লোভের ফলে মানুষের কী মৃত্যু ঘটে?
উত্তর: আত্মিক।
১২৮. শিক্ষার আসল কাজ জ্ঞান পরিবেশন নয়, কী সৃষ্টি?
উত্তর: মূল্যবোধ।
১২৯. জ্ঞান পরিবেশন কীসের উপায় হিসেবে আসে?
উত্তর: মূল্যবোধ।
১৩০. শিক্ষা তার বাইরের ব্যাপার, অন্তরের ব্যাপার হয়ে ওঠেনি, এটি কী নয়?
উত্তর: শিক্ষিত।
১৩১. শিক্ষার মারফতে কী লাভ করা যায়?
উত্তর: মনুষ্যত্ব।
১৩২. অন্নবস্ত্রের সুব্যবস্থা প্রয়োজনীয় না হলে জীবনের উন্নয়নে কী ঘটবে?
উত্তর: বিলম্ব।
১৩৩. প্রাণিত্বের বাঁধন থেকে মুক্তি না পেলে মনুষ্যত্বের আহŸান মানুষের মর্মে পৌঁছতে কী হয়?
উত্তর: দেরি।
১৩৪. পায়ের কাঁটার দিকে বারবার নজর দিলে কী উপভোগ করা যায় না?
উত্তর: হাঁটার।
১৩৫. অন্নবস্ত্রের চিন্তায় হামেশা বিব্রত হতে হলে মুক্তির আনন্দ উপভোগ করা কী?
উত্তর: কঠিন।
১৩৬. একদিকে অন্নবস্ত্রের চিন্তার কী উন্মোচন?
উত্তর: বেড়ি।
১৩৭. অপর দিকে কীসের আহŸান?
উত্তর: মনুষ্যত্বের।
১৩৮. বেড়িমুক্ত হয়েও মানুষ কীসের তাগিদ অনুভব করবে না?
উত্তর: ওপরে।
১৩৯. পিঞ্জরাবদ্ধ পাখির মতো কীসের আকাক্সক্ষায় পাখা ঝাপটাবে?
উত্তর: উড়বার।
১৪০. মানুষ কীসের আকাক্সক্ষায় পাখা ঝাপটাবে কিন্তু উড়তে পারবে না?
উত্তর: উড়বার।
১৪১. মোতাহের হোসেন চৌধুরী কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: ১৯০৩।
১৪২. তাঁর পৈতৃক নিবাস কোন গ্রামে?
উত্তর: কাঞ্চনপুর।
১৪৩. তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কোন বিষয়ে এমএ পাশ করেন?
উত্তর: বাংলায়।
১৪৪. তিনি একজন কেমন রুচিস¤পন্ন ব্যক্তি হিসেবে খ্যাত ছিলেন?
উত্তর: মার্জিত।
১৪৫. তাঁর লেখায় চিন্তার কেমন প্রকাশ ঘটেছে?
উত্তর: স্বচ্ছন্দ।
১৪৬. তাঁর প্রবন্ধগ্রন্থ ‘সংস্কৃতি কথা’ বাংলা সাহিত্যের কোন ধারায় একটি উলেখযোগ্য সংযোজন?
উত্তর: মননশীল।
১৪৭. তাঁর মৃত্যুর পর কোন গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়?
উত্তর: সংস্কৃতি।
১৪৮. দসভ্যতা' তাঁর কোন ধরনের গ্রন্থ?
উত্তর: অনুবাদ।
১৪৯. দসুখ' তাঁর কোন ধরনের গ্রন্থ?
উত্তর: অনুবাদ।
১৫০. কত সালের ১৮ই সেপ্টেম্বর তিনি পরলোকগমন করেন?
উত্তর: ১৯৫৬।
No comments
Thank you, best of luck